শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:০০ অপরাহ্ন

News Headline :
মানববন্ধনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন শ্যামনগরে গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে সড়কে ভ্যান চালকের মৃত্যু রাজশাহীর মোহনপুরে মদ পানে ৩ জনের মৃত্যু, গ্রেফতার ২ রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাতটি থানার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা যানজট নিরসন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে আরএমপি’র মতবিনিময় সভা শ্যামনগরে এবার কৃষকরা আমন ধানের আশানুরুপ ফলন পেয়েছে পাবনায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত ১জন আহত শাজাহানপুরে বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মান্দায় বিল উন্মুক্তের দাবিতে জেলেদের সংবাদ সম্মেলন সভাপতির স্বৈরাচারী আচরন স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতিতে পাবনা শহর সমাজ সেবা কার্যালয়ের কার্যক্রম স্থবির

পাবনার চাটমোহরে রসুন বাজারে ভয়ঙ্কর সিন্ডিকেট ৪২ কেজিতে মণ

Reading Time: < 1 minute

নিজস্ব সংবাদদাতা, চাটমোহর, পাবনা:
বাজারে পাইকারদের ভয়ঙ্কর সিন্ডিকেটের কবলে কৃষকরা। উৎপাদিত ফসল ৪২ কেজিতে মণ হিসেবে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন তারা। চাটমোহর উপজেলার নতুন বাজার, কাটাখালি, ছাইকোলা ও হরিপুর সহ এমন চিত্র দেখা গেছে। চাটমোহর উপজেলার রসুন বাজারে কৃষক ঠকানোর এমন কৌশলে মেতেছেন পাইকারী ব্যবসায়ীরা।
চাটমোহর উপজেলার হরিপুর হাটে প্রায় দুই হাজারের অধিক কৃষক রসুন নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন। কৃষকের উৎপাদিত ফসল কেনার জন্য শতাধিক পাইকার বাজারে অবস্থান করে। কিন্তু কৃষকের উৎপাদিত পণ্য পাইকারদের নতুন নিয়মে বিক্রিতে বাধ্য করা হচ্ছে কৃষক।
কৃষক মোঃ মনিরুল ইসলাম বলেন, রসুন উৎপাদনের জন্য কার্তিক মাস থেকে পরিশ্রম শুরু হয়। শ্রমিক সঙ্কট, সার বীজের দাম বেশি। নারী-পুরুষ ও শিশু সন্তানসহ পরিবারের সকল সদস্য মিলে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে রসুন উৎপাদন করি। বাজারে বিক্রি করতে এসে সিন্ডিকেটের কবলে পড়তে হয়। ৪২ কেজি রসুন বিক্রি করতে আসি। ২ কেজি বাদ দিয়ে ৪০ কেজির দাম পরিশোধ করেছে।
কয়েকজন রসুন বিক্রেতা বলেন, আসলে ৪২ কেজিতে রসুনের মণ এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে। কেউ প্রতিবাদ করলে তাকেই উল্টো কথা শুনতে হয়। তবে প্রশাসনকে বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।
পাইকারি ব্যবসায়ী বলেন, রসুন কাঁচা থাকার কারণে ৪২ কেজিতে মন ক্রয় করছি। আগামী কাল থেকে সকল জায়গায় ৪১ কেজিতে মণ ধরে পণ্য ক্রয়ের হবে। উপজেলার সকল বাজারে এ নিয়মে পণ্য ক্রয় হয়। নয়তো কাঁচামালের ক্ষেত্রে পাইকারদের লোকসান হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এ এ মাসুম বিল্লাহ বলেন,বিষয়টি জানা নেই। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবো।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com